About রাফাহ
About রাফাহ
Blog Article
২০১১ সালে ট্রাম্প, ২০১২ নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার বিষয়ে বিবেচনা করেন।[৮৯][৯০] মে ২০১১-তে তিনি ঘোষণা করেন যে তিনি প্রার্থী হবেন না।[৮৯] এবং ফেব্রুয়ারি ২০১২-তে মিট রোমনিকে সমর্থন দেন। তখন ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট হওয়ার আকাঙ্ক্ষা সাধারণত গুরুত্ব সহকারে নেওয়া হয়নি।[৯১][৯২]
ছবির ক্যাপশান, বাবা ফ্রেড ট্রাম্পের সঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্প।
এরপর একসময় তার রাজনৈতিক ক্যারিয়ার শেষ বলেই অনেকে মনে করেছিলেন। তবে চলতি বছরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হিসাবে সামিল হওয়ার সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেন তিনি। রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী হিসাবে অনুমোদনও পেয়ে যান।
এর মধ্যে মি. বাইডেন এবং মিজ হ্যারিসকে বেশ বিমর্ষ দেখাচ্ছিলো।
জর্জিয়ার মধ্যবয়সি নারীর কাছ থেকে জানতে চাওয়া হয়েছিল, কেন তিনি হ্যারিসকে পছন্দ করেন, তার জবাব ছিল, কারণ, তিনি সব বিষয়ে ট্রাম্পের একেবারে উল্টো অবস্থানে আছেন।
ট্রাম্পকে লক্ষ করে গুলি চালান। পরে স্নাইপারের গুলিতে ওই হামলাকারীর মৃত্যু হয় তবে তার আগে টমাস ম্যাথিউ ক্রুকসের ছোড়া একটা গুলিতে মি. ট্রাম্পের ডান কানে আঘাত লাগে।
ট্রাম্প কিশোর বয়সে নিউ ইয়র্ক মিলিটারি একাডেমীতে ১৯৬৪ সালে ট্রাম্প পরিবারের দো-তলা বিশিষ্ট মক ট্যুডোর রিভাইভাল আদলে একটি বাড়ি ছিল যেখানে ডোনাল্ড ট্রাম্প কিউ-ফরেস্ট স্কুলে অধ্যয়নের সময় বসবাস করতেন।[২৮] কিউ-ফরেস্টে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাবা ফ্রেড ট্রাম্প সম্পত্তির তত্ত্বাবধায়ক পরিষদের রাফাহ সদস্য ছিলেন। ১৯৮৩ সালের এক সাক্ষাৎকারে তার বাবা ফ্রেড ট্রাম্প বলেছিলেন যে "ট্রাম্প ছেলেবেলায় ছিলেন খুবই দুরন্ত প্রকৃতির" যার bangladeshi news Media দরুন ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নিউ ইয়র্ক মিলিটারি একাডেমীতে ভর্তি করিয়ে দেওয়ার জন্য তাকে তৎপর হতে হয়েছিল। ট্রাম্প তার অষ্টম শ্রেণী এবং হাইস্কুল জীবন নিউ ইয়র্ক মিলিটারি একাডেমীতেই শেষ করেন।[২৯] ২০১৫ সালে ট্রাম্প এক বায়োগ্রাফারকে বলেছিলেন যে, নিউ ইয়র্ক মিলিটারি একাডেমী তাকে অন্যান্য ছেলেদের চেয়েও বেশি সামরিক প্রশিক্ষণ শিখিয়েছিল।[৩০]
ট্রাম্পকে টুইটারে (এখন এক্স) আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করতে দেখা যেত। ভিন্ন দেশের here নেতৃত্বের সঙ্গেও প্রকাশ্যে তাকে বচসা করতে দেখা গিয়েছে।
ট্রাম্পের বিপুল সংখ্যক সমর্থক সেখানে জড়ো হন।
গরমে এসি ছাড়া ঘর ঠান্ডা রাখার ১৫টি টিপস
ছবির ক্যাপশান, ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের রাতে নিউ ইয়র্কে জন সাধারণের উদ্দেশ্যে বক্তৃতা দিচ্ছেন মি. ট্রাম্প।
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ বন্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে তিনি ঘোষণা দিয়েছেন। সেই সাথে যে 'লাখ লাখ অপরাধী' অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছে, তারা যেখান থেকে এসেছে, সেখানে ফেরত পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন।
বাইডেনের কাছে হার ও ফলাফল প্রত্যাখ্যান
কুইন্স, নিউ ইয়র্ক সিটি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র